বাঙ্গালী
Saturday 20th of April 2024
0
نفر 0

শ্রীলঙ্কায় ভয়াবহ ভূমিধসে ৪ শতাধিক মৃত্যুর আশঙ্কা

আবনা ডেস্ক: টানা তিন দিন ধরে ভারি বর্ষণের পর ভয়াবহ ভূমিধসে শ্রীলঙ্কার আরান্যকে এলাকার তিনটি গ্রাম মাটির নিচে চাপা পড়েছে। শ্রীলঙ্কান রেডক্রসের দাবি অনুযায়ী, ওই ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছে ২শরও বেশি পরিবার। এতে তিন থেকে চারশ লোক মারা যেতে পারে শঙ্কা প্রকাশ করেছে রেডক্রস। তবে সরকারের পক্ষ থেকে নিখোঁজদের সংখ্যা নিশ্চিত করা হয়নি বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান। এখন পর্যন্ত কেবল ১৫টি লাশ উদ্ধারের খবর নিশ্চিত করেছে শ্রীলঙ্কার দুযোর্গ ব্যবস্থাপনা বিভাগ। নিখোঁজদের সন্ধানে উদ্ধারকারী দ
শ্রীলঙ্কায় ভয়াবহ ভূমিধসে ৪ শতাধিক মৃত্যুর আশঙ্কা

আবনা ডেস্ক: টানা তিন দিন ধরে ভারি বর্ষণের পর ভয়াবহ ভূমিধসে শ্রীলঙ্কার আরান্যকে এলাকার তিনটি গ্রাম মাটির নিচে চাপা পড়েছে। শ্রীলঙ্কান রেডক্রসের দাবি অনুযায়ী, ওই ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছে ২শরও বেশি পরিবার। এতে তিন থেকে চারশ লোক মারা যেতে পারে শঙ্কা প্রকাশ করেছে রেডক্রস। তবে সরকারের পক্ষ থেকে নিখোঁজদের সংখ্যা নিশ্চিত করা হয়নি বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান। এখন পর্যন্ত কেবল ১৫টি লাশ উদ্ধারের খবর নিশ্চিত করেছে শ্রীলঙ্কার দুযোর্গ ব্যবস্থাপনা বিভাগ। নিখোঁজদের সন্ধানে উদ্ধারকারী দল অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে।
গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়, তিন দিনের ভারি বৃষ্টির পর মঙ্গলবার রাতে ভয়াবহ ভূমিধস হয়। আর ভূমি ধসের কারণে মাটির নিচে তিনটি গ্রাম চাপা পড়ে। রেডক্রস কর্তৃপক্ষের আশঙ্কা অন্তত ২২০টি পরিবার মাটির নিচে চাপা পড়েছে। ওই তিন গ্রামের বাসিন্দা সংখ্যা নিয়ে সরকারি হিসেব অনুযায়ী এ ধারণা করা হচ্ছে তবে রেডক্রসের এ আশঙ্কার ব্যাপারে সরকারি কর্তৃপক্ষের তরফে কিছু বলা হয়নি। দুযোর্গ ব্যবস্থাপনা বিভাগের মুখপাত্র প্রদীপ কোদিপপিলি গার্ডিয়ানকে বলেছেন, ‘আমি কেবল দুইটি এলাকা থেকে ১৫টি লাশ উদ্ধারের খবর আপনাদের জানাতে পারি।’
আর এ ১৫ জনসহ শ্রীলঙ্কায় বৈরি আবহাওয়া ও বন্যার কারণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭ জনে দাঁড়িয়েছে। ২০১০ সালের পর এবারই এতো ভারি বর্ষণ হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রদীপ। শ্রীলঙ্কার ২৫টি জেলার ১৯টিই জেলাই ভারি বর্ষণের কবলে পড়েছে।
এদিকে দুর্গম ও পার্বত্য এলাকা হওয়ায় আরান্যকে এলাকায় চাপা পড়াদের উদ্ধারে চলমান তৎপরতা ব্যাহত হচ্ছে বলে জানিয়েছে রেডক্রস। রাজধানী কলোম্বো থেকে ১৪০ কিলোমিটার দূরের ওই পার্বত্য এলাকায় যেতে উদ্ধারকারীদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। সেখানে ভারি সরঞ্জামাদিও নেওয়া যাচ্ছে না। আর তাই আপাতত পায়ে হেঁটে এবং হাত দিয়ে মাটি সরিয়ে উদ্ধার তৎপরতা চালানো হচ্ছে।


source : abna24
0
0% (نفر 0)
 
نظر شما در مورد این مطلب ؟
 
امتیاز شما به این مطلب ؟
اشتراک گذاری در شبکه های اجتماعی:

latest article

ইমাম মাহদী (আ.)-এর জীবনের ...
এবার গরুর প্রতি নিষ্ঠুরতার দায়ে ...
ধৈর্য ও সহনশীলতা
শেইখ যাকযাকির মুক্তির দাবীতে ...
‘মার্কিন অস্ত্র দিয়ে হত্যা করা ...
দৃষ্টিহীনদের জন্য স্মার্ট ...
সর্বোচ্চ নেতার সঙ্গে বাশার ...
হোসাইনি দালানে আয়াতুল্লাহ ...
তিউনিশিয়ার আন্তর্জাতিক ...
রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের ...

 
user comment