বাঙ্গালী
Thursday 18th of April 2024
0
نفر 0

শিয়া অধ্যুষিত ‘বাশির’ গ্রাম পূনর্দখল এখন সময়ের ব্যাপার

আহলে বাইত বার্তা সংস্থা (আবনা) : সম্প্রতি তুর্কামান শিয়াদের উপর নির্যাতনের প্রতীকে রূপান্তরিত হয়েছিল কিরকুকের দক্ষিনে অবস্থিত ‘বাশির’ গ্রামটি। সন্ত্রাসীদের কবল থেকে গ্রামটির মুক্তি এখন সময়ের ব্যাপার। মসুল দখলের সময়ে শিয়া অধ্যুষিত কিছু গ্রামেও হামলা চালায় আইএসআইএল, ‘বাশির’ ঐ গ্রামগুলোর একটি। হামলায় সন্ত্রাসীরা কিছু গ্রামকে
শিয়া অধ্যুষিত ‘বাশির’ গ্রাম পূনর্দখল এখন সময়ের ব্যাপার

আহলে বাইত বার্তা সংস্থা (আবনা) : সম্প্রতি তুর্কামান শিয়াদের উপর নির্যাতনের প্রতীকে রূপান্তরিত হয়েছিল কিরকুকের দক্ষিনে অবস্থিত ‘বাশির’ গ্রামটি। সন্ত্রাসীদের কবল থেকে গ্রামটির মুক্তি এখন সময়ের ব্যাপার। মসুল দখলের সময়ে শিয়া অধ্যুষিত কিছু গ্রামেও হামলা চালায় আইএসআইএল, ‘বাশির’ ঐ গ্রামগুলোর একটি। হামলায় সন্ত্রাসীরা কিছু গ্রামকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হয়। এ সকল গ্রামের উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার পর বহু লোককে আটক করে সন্ত্রাসীরা। অতঃপর তাদেরকে হত্যা এবং অবশেষে গণকবরে দাফন করা হয়।
আইএসআইএলে’র হামলার সময় তুর্কামান শিয়ারা সশস্ত্র ও প্রস্তুত ছিল না, এ কারণেই আইএসআইএলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেনি তারা। আইএসআইএলে’র হামলার পর তারা সংঘবদ্ধ হতে থাকে এবং তুর্কামান অধ্যুষিত এলাকাসমূহকে আইএসআইএল সন্ত্রাসীদের কবল থেকে মুক্ত রাখতে বিভিন্ন গ্রুপ গঠন করতে থাকে। এরপর তারা প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে স্বেচ্ছাসেবী বাহিনীতে যোগ দেয়।
তিকরিত মুক্তকরণ অভিযানের সময়ে স্বেচ্ছাসেবী গণবাহিনীর তুর্কামান সৈন্যরা বাশির গ্রাম এবং এর উপকণ্ঠের নিকটবর্তী হয়ে এর কিছু অংশ সন্ত্রাসীদের কবল থেকে মুক্ত করতে সক্ষম হয়েছে। তারা বাশির গ্রাম মুক্ত করার অপেক্ষায় প্রহর গুনছে। ধারণা করা হচ্ছে যে, এ গ্রামটিও খুব শীঘ্রই মুক্ত করা সম্ভব হবে।
তুর্কামান ইরাকের অন্যতম বৃহত সম্প্রদায় হিসেবে বিবেচিত। মূলতঃ দেশটির উত্তর অঞ্চলে -বিশেষ করে তুয ডিস্ট্রিক্ট ও তাল আফার শহরে- বসবাস করে তারা। আইএসআইএলে’র হামলায় তাদের অনেকের বাড়ীঘর বিধ্বস্ত বা আইএসআইএল সন্ত্রাসীরা দখল করে নিয়েছে। আইএসআইএলের এ বর্বরোচিত হামলায় তুর্কামান শিয়াদের হাজার হাজার ব্যক্তি শহীদ ও ঘরছাড়া হয়েছে।#


source : abna
0
0% (نفر 0)
 
نظر شما در مورد این مطلب ؟
 
امتیاز شما به این مطلب ؟
اشتراک گذاری در شبکه های اجتماعی:

latest article

অপহৃত স্কুলছাত্রীদের ফিরে ...
শিয়া অধ্যুষিত ‘বাশির’ গ্রাম ...
ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক: মার্কিন ...

 
user comment